BCS পরীক্ষার্থীদের জন্য -

বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি ইসরাইল -ফিলিস্তিন সংকট

ভূমিকাঃ
-----------
ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাত অনেক দিন ধরে ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল এর মধ্যে চলে আসা সংঘাতকে নির্দেশ করে। একে বৃহত্তর অর্থে আরব-ইসরায়েল সংঘাতের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হিসেবেও আখ্যায়িত করা যায়।
অতীতে দুইটি আলাদা জাতি করার জন্য অনেক পরিকল্পনাই করা হয়েছে,কিন্তু বাস্তবায়িত হয়নি। ভবিষ্যতে এই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়িত হলে ইসরায়েলের পাশে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্রও গঠিত হবে এবং সংকটের পূর্ণ সমাধান আসবে বলে আশা করা যায়।

************************************************

@@ সংঘাতের ইতিহাস:
---------------------------------
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর তুর্কী অটোমান সাম্রাজ্য কার্যত ভেঙ্গে পড়ে। তখন যে লিগ অব নেশন' গঠিত হয়েছিল, সেই বিশ্ব সংস্থার পক্ষ থেকে ব্রিটেনকে 'ম্যান্ডেট' দেয়া হয় প্যালেস্টাইন শাসন করার।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ যখন চলছিল তখন ব্রিটেন আরব এবং ইহুদি, উভয় পক্ষের কাছেই নানা রকম প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল প্যালেস্টাইন নিয়ে। কিন্তু এসব প্রতিশ্রুতির কোনটিই ব্রিটেন রক্ষা করেনি।

পুরো মধ্যপ্রাচ্য তখন কার্যত ভাগ-বাটোয়োরা করে নিয়েছিল ব্রিটেন আর ফ্রান্স। এই দুই বৃহৎ শক্তি পুরো অঞ্চলকে তাদের মতো করে ভাগ করে নিজেদের প্রভাব বলয়ে ঢোকায়।

প্যালেস্টাইনে তখন আরব জাতীয়তাবাদী এবং ইহুদিবাদীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত শুরু হয়। ইহুদি এবং আরব মিলিশিয়া গোষ্ঠীগুলো পরস্পরের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়ে।

এদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যেভাবে লাখ লাখ ইহুদিকে হত্যা করা হয় (হলোকাস্ট) তার পর ইহুদীদের জন্য একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় চাপ বাড়তে থাকে।

ব্রিটিশ ম্যান্ডেটের অধীনে থাকা অঞ্চলটি তখন ফিলিস্তিনি আর ইহুদীদের মধ্যে ভাগ করার সিদ্ধান্ত হয়। এই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসরায়েল। কিন্তু ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার ৬০ বছর পরেও নিজের ভূমি পেল না ফিলিস্তিন।
************************************************

@@ কয়েক দশকজুরে দফায় দফায় সংঘাত:
-------------------------------------------------------------
★ ১৯৪৮ সালের ১৫ ই মে মিশর, জর্দান, সিরিয়া এবং ইরাক মিলে অভিযান চালায় ব্রিটিশ ম্যান্ডেটের অধীনে থাকা অঞ্চলে। সেটাই ছিল প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। ইহুদীদের কাছে এটি স্বাধীনতার যুদ্ধ হিসেবে পরিচিত।
জাতিসংঘ প্যালেস্টাইনে আরবদের জন্য একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় যে অঞ্চলটি বরাদ্দ করেছিল, এই যুদ্ধের পর তার অর্ধেকটাই চলে যায় ইসরায়েল বা ইহুদিদের দখলে।

ফিলিস্তিনের জাতীয় বিপর্যয়ের শুরু সেখান থেকে। এটিকেই তারা বলে 'নাকবা' বা বিপর্যয়। ইহুদি বাহিনী তাদেরকে বাড়ি-ঘর থেকে উচ্ছেদ করে।
কিন্তু আরব আর ইসরায়েলিদের মধ্যে এটা ছিল প্রথম যুদ্ধ মাত্র। তাদের মধ্যে এক দীর্ঘমেয়াদী সংঘাতের সূচনা হলো মাত্র।

★ ১৯৫৬ সালে যখন সুয়েজ খাল নিয়ে সংকট তৈরি হয়, তখন ইসরায়েল মিশরের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। কিন্তু সেই সংকটে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ব্রিটেন, ইসরায়েল আর ফ্রান্সকে পিছু হটতে হয়। ফলে যুদ্ধের মাঠ কোন কিছুর মীমাংসা সেই সংকটে হয়নি।

★ এরপর এলো তৃতীয় যুদ্ধ, ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। ৫ই জুন হতে ১০ই জুন পর্যন্ত এই যুদ্ধে যা ঘটেছিল, তার সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়েছিল পরবর্তীকালে।

ইসরায়েল বিপুলভাবে জয়ী হয় এই যুদ্ধে। তারা গাজা এবং সিনাই উপদ্বীপ দখল করে নেয় যা কীনা ১৯৪৮ সাল হতে মিশরের নিয়ন্ত্রণে ছিল। অন্যদিকে পূর্ব জেরুসালেম-সহ পশ্চিম তীরও তারা দখল করে নেয় জর্দানের কাছ থেকে। সিরিয়ার কাছ থেকে দখল করে গোলান মালভূমি।

★ আরব-ইসরায়েল সংঘাতের ইতিহাসে এর পর চতুর্থ যুদ্ধটি 'ইয়োম কিপুর' যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৯৭৩ সালের অক্টোবরের এই যুদ্ধের একদিকে ছিল মিশর আর সিরিয়া, অন্যপক্ষে ইসরায়েল। মিশর এই যুদ্ধে সিনাই অঞ্চলে তাদের কিছু হারানো ভূমি পুনরুদ্ধার করে। তবে গাজা বা গোলান মালভূমি থেকে ইসরায়েলকে হটানো যায়নি।

কিন্তু এই যুদ্ধের ছয় বছর পর ঘটলো সেই ঐতিহাসিক সন্ধি। মিশর প্রথম কোন আরব রাষ্ট্র যারা ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করলো। এর পর তাদের পথ অনুসরণ করলো জর্দান।

তাই বলে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শেষ হলো না। গাজা ভূখন্ড যেটি বহু দশক ধরে ইসরায়েল দখল করে রেখেছিল, সেটি ১৯৯৪ সালে তারা ফিলিস্তিনিদের কাছে ফিরিয়ে দিল। সেখানে ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনিদের মধ্যে বড় ধরণের লড়াই হয় ২০০৮, ২০০৯, ২০১২ এবং ২০১৪ সালে।

******************************************
@@ সমাধানের পথে সমস্যা সমূহ:
----------------------------------------------
বর্তমানে পশ্চিমতীরে বসবাসকারী ৪ লাখ ইহুদি- যারা পরে বসতি স্থাপন করেছে, তারা স্বেচ্ছায় ওই ভূখণ্ড ছেড়ে যেমন চলে যাবে না তেমনি তাদের জোর করে উচ্ছেদও সম্ভব নয়- এই নীতির ওপর ভিত্তি করে এক রাষ্ট্র সমাধানের কথা বলা হয়। ইসরায়েলের কট্টর বামপন্থিরা এটাকে সবচে ভালো সমাধান বলে মনে করে। তবে ইসরায়েলি ডানপন্থিরা মনে করে, এটা হলে কয়েক বছরের মধ্যে পশ্চিমতীর এবং গাজায় ও ইসরায়েলি ভূখণ্ডে বসবাসকারী ফিলিস্তিনি আরবদের সংখ্যা ইহুদিদের ছাড়িয়ে যাবে।
এদিকে ১৯৭৪ সাল থেকে অবশ্য দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের পথে হাঁটতে শুরু করেন ইয়াসির আরাফাত। ১৯৯৩ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে অসলো শান্তি চুক্তির পরে পশ্চিমতীর এবং গাজা উপত্যকায় ‘প্যালেস্টিনিয়ান অথরিটি’ (ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ) প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।
ফিলিস্তিনের জাতীয়তাবাদীরা দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের ব্যাপারে রাজি হলেও এ ব্যাপারে ইসলামপন্থিদের কাছ থেকে সুস্পষ্ট কোনো বিবৃতি আসেনি।

***********************************************

@@ কার্যকর সমাধানের রূপরেখা :
----------------------------------------------
★ ২০১১ সালে অবশ্য একটি পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিন জাতিসংঘের স্বীকৃতি পাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের আপত্তির কারণে সেই চেষ্টা সফল হয়নি।
কাজেই নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদের স্বীকৃতি আদায়ের মাধ্যমে আগে ফিলিস্তিনকে পূর্ন সদস্যের মর্যাদা লাভ করতে হবে। তারপর হয়ত একটা কার্যকর সমাধানের পথে এগিয়ে যাওয়া সহজ হবে।

★ যেহেতু সমস্যাটা যতটা দেশকেন্দ্রিক তার চেয়েও বেশি ধর্ম এবং জাতিকেন্দ্রিক সেহেতু এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক ইসলামী সংগঠন ওআইসি হতে পারে এই সংকট সমাধানের মূল নিয়ামক।
ওআইসি যদি কাগজে বাঘের মত অসার তর্জন গর্জন না করে সঠিক এবং কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারে তবেই এই সমস্যার সমাধান সহজতর হবে।

★ ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের আগে যে সীমান্ত ছিল, সেই সীমানার ভিত্তিতে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠিত হওয়াটাই হবে কার্যকর সমাধান। ফিলিস্তিনিরাও এটাই চায়, এবং এটি যৌক্তিক।

★ আমেরিকা আর ইসরাইলের সাথে গোপনে আঁতাত করা ইসলামিক রাষ্ট্র সমূহ যদি একজোট হয়ে ফিলিস্তিনের পাশে দাড়িঁয়ে জাতিসংঘে চাপ প্রয়োগ করে তবে এই সংকট কার্যকর সমাধানের পথ পাবে।

★ সমস্যা সমাধানে ইসরাইল সরকার যাতে বাধ্য হয়, সেজন্য প্রচলিত বৈধ পন্থায় আন্তর্জাতিক আইন মেনে সামরিক-বেসামরিক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

★ আন্তর্জাতিক মহল কর্তৃক ফিলিস্তিনকে যথেষ্ট স্বায়ত্তশাসন প্রদান করে এই অমানবিক যুদ্ধের অবসান করা। কারণ, এই সমস্যা সমাধানের যতগুলো পথ রয়েছে তারমধ্যে পর্যাপ্ত স্বায়ত্তশাসনই শাসকদের জন্য সহনীয়।

★ আবার পৃথক দুটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলেও চলমান সংকটের সমাধান হবে। সংকট সমাধানে স্থানীয়রা যে নীতি পছন্দ করবে, সকলের অবস্থান সেটার পক্ষেই থাকা উচিত। তবে এ বিষয়ে শেষ পর্যন্ত দু’পক্ষকেই কার্যকর শান্তিচুক্তিতে সম্মত হতে হবে।
★ ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরায়েল যেসব ফিলিস্তিনি এলাকা দখল করে নিয়েছিল, সেখানে তারা অনেক ইহুদি বসতি গড়ে তুলেছে। আন্তর্জাতিক আইনে এসব বসতি অবৈধ। কাজেই আন্তর্জাতিক আদালতে মামলার মাধ্যমে এই ইহুদি বসতি সরিয়ে নিতে পারলেও সমাধান আসবে।
★ দশকের পর দশক ধরে চলে আসা এই সংঘাতের মূল কুশীলব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কাজেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের অন্য পরাশক্তি সমূহের দ্বারা নিয়ন্ত্রণে এনে শান্তির পথে আনতে না পারলে কোনভাবেই এই সমস্যা আলোর মুখ দেখবে না
★ বিশ্ব পরাশক্তি সমূহের মধ্যস্থতায় সরাসরি দু পক্ষের মুখোমুখি আলোচনার মাধ্যমেও সমাধান আসতে পারে
★ ২০১২ সালের ২৯শে নভেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব ভোটে পাশ হয়। এতে ফিলিস্তিনিদের 'নন মেম্বার অবজারভার স্টেট' বা পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রের মর্যাদা দেয়া হয়।
এর ফলে ফিলিস্তিনিরা এখন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বিতর্কে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এই সু্যোগ কাজে লাগিয়ে ফিলিস্তিনিদের বিশ্ব জনমত গড়ে তুলতে হবে।

উপসংহারঃ
-----------------
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সমস্যা নিরসনে এ পর্যন্ত যত প্রস্তাবনাই দেয়া হয়েছে কোনোটাই কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনতে কী বিকল্প থাকতে পারে এ নিয়েও এখন পর্যন্ত কোনো চূড়ান্ত পরিকল্পনা দাঁড় করানো যায়নি। আসলে মধ্যপ্রাচ্যে সবাই যুদ্ধের বিপক্ষে হলেও শান্তির পক্ষে নয়।
আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে বিষয়টি নিয়তির উপর ছেড়ে দেয়া ছাড়া কিছুই হয়ত করার নেই নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের। তথাপি সারাবিশ্বের শান্তিকামী মানুষ আশা করে অদূর ভবিষ্যতে এই সমস্যা আলোর মুখ দেখবে।

//(ওয়েবসাইট এবং পত্রিকা অবলম্বনে লেখা) //
/
সংগৃহীত

https://www.englishgrammarsite.com/2020/08/effective-sentence.html
https://www.englishgrammarsite.com/2022/03/all-about-completing-sentences.html
https://www.englishgrammarsite.com/2020/12/rules-of-changing-voice-active-to-passive.html
https://www.bcspedia.com/2022/03/for-those-44th-bcs-is-1st-bcs.html

https://www.bcspedia.com/2022/03/gaza-strip-and-west-bank-of-palestine.html

🅻🅰🅱🅴🅻🆂


বাংলাদেশ বিষয়াবলি

বাংলা ভাষা সাহিত্য

গাণিতিক যুক্তি

ইংরেজি ভাষা সাহিত্য

ভাইভা বোর্ড

বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান

পরামর্শ V. V. V. I.

ভূগোল (বাংলাদেশ বিশ্ব) পরিবেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

সাধারণ বিজ্ঞান

হ্যান্ডনোট এবং তথ্যবহুল চিত্র

আন্তর্জাতিক

জাতীয়

পরামর্শ

পাঁচমিশালী তথ্য + সাধারণ জ্ঞান

বাংলা ব্যাকরণ

সাধারণ জ্ঞান

বাংলা সাহিত্য

বিসিএস পরামর্শ

কম্পিউটার তথ্যপ্রযুক্তি

নৈতিকতা মূল্যবোধ সুশাসন

English Grammar

গুরুত্বপূর্ণ শব্দ পরিচিতি

বিগত পরীক্ষাসমূহ

মডেলটেস্ট

মানসিক দক্ষতা

Vocabulary

অনুপ্রেরণা

ফাঁদ প্রশ্ন

বানান শুদ্ধিকরণ

মুক্তিযুদ্ধ

সংবিধান

সাধারণ বিজ্ঞান

ICT

One Word Substitution

Redundancy বাহুল্য (দোষ)

Spoken English

আইনকানুন

আন্তর্জাতিক বিষয়: সীমারেখা

আপডেট

আপডেট তথ্য

আবিষ্কার আবিষ্কারক

আলোচিত ১১ জন কবি-সাহিত্যিক তাঁদের রচনাবলী

ইংরেজি

ইংরেজি সাহিত্য

উপাধি ছদ্মনাম

এটর্নি জেনারেল

কম্পিউটার তথ্য প্রযুক্তি

গণিত

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

চর্যাপদের কবিগণ

জ্ঞান-বিজ্ঞানের শাখা এবং জনক

জ্যামিতিক সূত্র

দেশী বিজ্ঞানীরা

নদ-নদী

পত্রিকা এবং ছদ্মনাম

পরিবেশ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

পরিমিতির (Mensuration) সূত্রাবলিসমূহ

পারিভাষিক শব্দ

পুরাতন নতুন নাম

ফলা এবং যুক্তাক্ষর

ফ্রান্সের ইসলাম-বিদ্বেষ

বাংলা

বাংলা ইংরেজি সাহিত্যের মিলবন্ধন

বাংলা ভাষা সাহিত্য

বাংলাদেশ বিশ্বপরিচয়

বাগধারা

ভাষা আন্দোলন

ভূগোল

ভৌগোলিক উপনাম

মডেল টেস্ট

মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সাহিত্যকর্ম

লিখিত পরীক্ষা

লেখা লেখক

শ্রেষ্ঠ বাঙালি

সংবিধান সংশোধনী

সদর-দপ্তর

সভ্যতা

সমাস

সাজেশন

সাম্প্রতিক

সাহিত্য-উৎসর্গ

সাহিত্যে কনফিউশন

স্থাপত্য স্থপতি

স্পোকেন ইংলিশ

. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি

৪০০টি প্রশ্নোত্তর: কম্পিউটার এবং কম্পিউটার-প্রযুক্তি

৫২ থেকে ৭১

মার্চ