বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
বাংলাদেশের অবস্থান – ২০ডিগ্রি ৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬ ডিগ্রি ৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮ডিগ্রি ০১” থেকে ৯২ডিগ্রি ৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩ডিগ্রি ৫”)
বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
মোট আয়তন – ১,৪৭, ৫৭০ বর্গ কি.মি. !গেজেট হলে হবে ১,৪৭,৬১০ বর্গ কি.মি.।
পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
❑টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
Home »
৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলি
,
৫. ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব) পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
» বাংলাদেশের ভূ- প্রকৃতি
বাংলাদেশের ভূ- প্রকৃতি
By ─────────────── সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৯
❒❒ Transformation of Sentences-এর ওপর আপনার পছন্দের পোস্ট/আর্টিকেল পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন/প্রবেশ করুন:
.....................................................................